পাখির জন্য এগফুড

এগফুড,এভিয়ারি,aviary,eggfood

< <পাখির জন্য এগফুড> >
তৈরি করার পদ্ধতি এবং এগফুডের উপকারীতা



এগফুড কি?

এগফুড হলো বিভিন্ন দেশীয় শস্য ,শাকসবজি,ডিম,প্রয়োজনীয় ভিটামিন,প্রোটিন,মিনারেল,
 এমাইনো এসিডের সমন্বয়ে তৈরিকৃত একটি নরম মিশ্রণ বা খাদ্য।

এগফুড  দুই ধরণেরঃ
১) কমার্শিয়াল এগফুড।
২) হোমমেইড এগফুড।


পাখির জন্য এগফুডের প্রয়োজনীয়তা এবং উপকারীতা কি?

এগফুড পাখির তিনটি বিষয়ের উপর বিশেষ অবদান রাখেঃ
১) ব্রিডিং।
২) মোল্টিং।
৩) স্ট্রেচ।

একটা পাখি যখন ব্রিডিং বা মোল্টিং এ থাকে,তখন পাখিটির প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত প্রোটিন,
মিনারেল এবং এমাইনো এসিডের প্রয়োজন হয়।নিয়মিত পাখিকে এগফুড প্রদান করলে এগফুড পাখিকে সেই প্রয়োজনীয় প্রোটিন,মিনারেল এবং এমাইনো এসিডের যোগান দেয়।

এগফুডের উপকারীতাঃ
এগফুডে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই  থাকে।যা পাখির ইমিউনিটি সিস্টেম ডেভেলপ করে এবং পাখির পালক সুন্দর ও মসৃন করে।এছাড়াও এগফুডে উপস্থিত ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম পাখির পেশি
গঠন ও হাড় শক্ত করে এবং ডিম উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। 

সাধারণত এগফুড প্রতি সপ্তাহে ৩ দিন দিতে হবে এবং হাঁড়িতে বাচ্চা থাকলে  সপ্তাহে ৪ দিন এগফুড দিতে হবে।

বিঃদ্রঃঅতিরিক্ত এগফুড প্রদান পাখির লুজ মোশনের কারণ হতে পারে। 


এগফুড তৈরি করার পদ্ধতি এবং প্রয়োজনীয় উপাদানঃ

এগফুডের উপাদানঃ
১) ডিম
২) ভূট্টা
৩) গম
৪) বিভিন্ন প্রকার ডাল
৫) পাখি খাদ্যপোযোগী রঙিন শাকসবজি
৬)হার্বস(নিমপাতা,সজনে পাতা,আদা,পেয়ারা পাতা ইত্যাদির গুড়ো)।
৭)সামান্য পরিমাণে ডিমের খোসা এবিং ক্যাটল ফিস বোনের গুড়ো।
৮)কড লিভার অয়েল।

এগফুড তৈরি করতে উপরোক্ত শস্য এবং শাকসবজি গুলো একত্রে সেদ্ধ করে তার সাথে হার্বস,কড লিভার অয়েল,ক্যাটল ফিস বোন এবং ডিমের খোসা গুড়ো মিশিয়ে নিতে হবে।


উপরোক্ত এগফুডের রেসিপির এগফুড থেকে পাখি ভিটামিন এ,বি,সি,ডি,ই,বায়োটিন,নিয়াসিন,ক্যালসিয়াম,জিংক,ফসফরাস,সেলেনিয়াম,আয়োডিন সহ আরো অনেক খনিজ উপাদান পাবে।

তাই আমাদের উচিত আমাদের আদরের পাখিদের সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে নিয়মিত এগফুড প্রদান করা।





এগফুড কি❓ ✴️আশা করি সবাই একটু কষ্ট করে পড়বেন,নতুনরা নিশ্চয়ই ভালো কিছু জানতে পারবেন। #এগফুড হলো বিভিন্ন দেশীয় শস্য,শাকসবজি, অবশ্যই ডিম,প্রয়োজনীয় ভিটামিন, প্রোটিন,এমাইনো এসিড ও খনিজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরিকৃত একটি নরম মিশ্রণ বা খাদ্য।এটি পাখিকে প্রদান করতে হয় নিউট্রশনের উন্নতমানের উৎস হিসেবে।এগফুড ২ ধরণের, ১)কমার্শিয়াল এগফুড যেটা একটু ব্যয়বহুল। ২)হোমমেড এগফুড। এগফুডের নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে এর অন্যতম প্রধান উপকরণ হলো #ডিম। আর যেখানেই ডিম আছে,সেখানেই আছে উচ্চমানের প্রোটিন এবং এমাইনো এসিড। 👉#পাখির জন্য এগফুডের প্রয়োজনীয়তা কি❓ এগফুড পাখির ৩ টি বিষয়ের ওপর বিশেষ অবদান রাখে। ১)ব্রিডিং ২)মোল্টিং ৩)স্ট্রেচ একটা পাখি যখন ব্রিডিং বা মোল্টিং- এ থাকে তখন পাখিটির প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত প্রোটিন, নিউট্রিশন,এবং এমাইনো এসিডের প্রয়োজন হয়। নিয়মিত এগফুড প্রদান পাখিকে সেই প্রয়োজনীয় নিউট্রন, প্রোটিন এবং এমাইনো এসিডের জোগান দেয়।স্ট্রেচের সময় এই এগফুড পাখিকে প্রয়োজনীয় শক্তি দেয়। 👉#এতো টাকা খরচ করে পাখিকে এগফুড দিবো,এতে কি লাভ হবে ❓ ✅এগফুডে ভিটামিন A এবং ভিটামিন E থাকে।যা পাখির ইমিউনিটি সিস্টেম ডেভেলপ করে এবং পাখির পালক সুন্দর ও মসৃণ করে। ✅এগফুডে থাকে ভিটামিন D।যা পাখির পেশিগঠনে অনন্য অবদান রাখে।এছাড়া পাখিদের হাড় শক্ত করে এবং ডিম উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 👉#এগফুড পাখিকে কয়দিন দিবো❓ সাধারণ অবস্থায় সপ্তাহে ২-৩ দিন। কিন্তু হাড়িতে ডিম/বাচ্চা থাকলে সপ্তাহে ৪ দিন দিতে হবে। ⛔অতিরিক্ত এগফুড পাখির লুজ মোশন বা পাতলা পায়খানার কারণ হতে পারে। 👉#কি কি উপকরণ দিয়ে বানাবো❓ অবশ্যই ডিম🥚 ১)ভুট্টা🌽 ২)গম🌾 ৩)বিভিন্ন ডাল।(ছোলার ডাল,মুগ ডাল, খেসারী ডাল)🥜 ৪) বিভিন্ন ফল এবং রঙিন শাকসবজি।🍈🥭🍓🥕🥦 (⛔ফলের মধ্যে এভোকেডো দেওয়া যাবে না, এবং অন্যান্য ফলের বীজ দেওয়া যাবে না। এবং শাকসবজির মধ্যে টমেটো দেওয়া যাবে না) ৫)হার্বস🌱(নিমপাতা, সজনে পাতা,পেয়ারা পাতা,তুলসী পাতা,আদা ইত্যাদির গুড়ো)। ৬)কড লিভার অয়েল।🐠 ৭)সামান্য পরিমাণে ডিমের খোসার গুড়ো এবং ক্যাটল ফিস বোনের গুড়ো।🥚 আপনার পাখি যেসব ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান পাবে এই এগফুড থেকে👉 ✅ভিটামিন A,B,C,DE,বায়োটিন, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম কার্বনেট,জিংক,ফসফরাস, ম্যাংগানিজ, সেলেনিয়াম,আয়োডিন এবং আরো অন্যন্যা অনেক খনিজ উপাদান। তাই আমাদের উচিত আমাদের ভালোবাসার পাখির সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে নিয়মিত এগফুড প্রদান করা। আর যাদের পাখি এগফুড খায়না তারা শ্রদ্ধেয় বড় ভাই Khan Ahmed Dorjoy এর এই ট্রিক্স গুলো কাজে লাগাতে পারেন।(নিচে পিক দিয়ে দেব) ভালো থাকুক সবার পাখি🐦🖤 ধন্যবাদ ❣️ Written by:Rakib Al Hasan Nahin Dream Wings
#এগফুড কি❓ ✴️আশা করি সবাই একটু কষ্ট করে পড়বেন,নতুনরা নিশ্চয়ই ভালো কিছু জানতে পারবেন। #এগফুড হলো বিভিন্ন দেশীয় শস্য,শাকসবজি, অবশ্যই ডিম,প্রয়োজনীয় ভিটামিন, প্রোটিন,এমাইনো এসিড ও খনিজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরিকৃত একটি নরম মিশ্রণ বা খাদ্য।এটি পাখিকে প্রদান করতে হয় নিউট্রশনের উন্নতমানের উৎস হিসেবে।এগফুড ২ ধরণের, ১)কমার্শিয়াল এগফুড যেটা একটু ব্যয়বহুল। ২)হোমমেড এগফুড। এগফুডের নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে এর অন্যতম প্রধান উপকরণ হলো #ডিম। আর যেখানেই ডিম আছে,সেখানেই আছে উচ্চমানের প্রোটিন এবং এমাইনো এসিড। 👉#পাখির জন্য এগফুডের প্রয়োজনীয়তা কি❓ এগফুড পাখির ৩ টি বিষয়ের ওপর বিশেষ অবদান রাখে। ১)ব্রিডিং ২)মোল্টিং ৩)স্ট্রেচ একটা পাখি যখন ব্রিডিং বা মোল্টিং- এ থাকে তখন পাখিটির প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত প্রোটিন, নিউট্রিশন,এবং এমাইনো এসিডের প্রয়োজন হয়। নিয়মিত এগফুড প্রদান পাখিকে সেই প্রয়োজনীয় নিউট্রন, প্রোটিন এবং এমাইনো এসিডের জোগান দেয়।স্ট্রেচের সময় এই এগফুড পাখিকে প্রয়োজনীয় শক্তি দেয়। 👉#এতো টাকা খরচ করে পাখিকে এগফুড দিবো,এতে কি লাভ হবে ❓ ✅এগফুডে ভিটামিন A এবং ভিটামিন E থাকে।যা পাখির ইমিউনিটি সিস্টেম ডেভেলপ করে এবং পাখির পালক সুন্দর ও মসৃণ করে। ✅এগফুডে থাকে ভিটামিন D।যা পাখির পেশিগঠনে অনন্য অবদান রাখে।এছাড়া পাখিদের হাড় শক্ত করে এবং ডিম উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 👉#এগফুড পাখিকে কয়দিন দিবো❓ সাধারণ অবস্থায় সপ্তাহে ২-৩ দিন। কিন্তু হাড়িতে ডিম/বাচ্চা থাকলে সপ্তাহে ৪ দিন দিতে হবে। ⛔অতিরিক্ত এগফুড পাখির লুজ মোশন বা পাতলা পায়খানার কারণ হতে পারে। 👉#কি কি উপকরণ দিয়ে বানাবো❓ অবশ্যই ডিম🥚 ১)ভুট্টা🌽 ২)গম🌾 ৩)বিভিন্ন ডাল।(ছোলার ডাল,মুগ ডাল, খেসারী ডাল)🥜 ৪) বিভিন্ন ফল এবং রঙিন শাকসবজি।🍈🥭🍓🥕🥦 (⛔ফলের মধ্যে এভোকেডো দেওয়া যাবে না, এবং অন্যান্য ফলের বীজ দেওয়া যাবে না। এবং শাকসবজির মধ্যে টমেটো দেওয়া যাবে না) ৫)হার্বস🌱(নিমপাতা, সজনে পাতা,পেয়ারা পাতা,তুলসী পাতা,আদা ইত্যাদির গুড়ো)। ৬)কড লিভার অয়েল।🐠 ৭)সামান্য পরিমাণে ডিমের খোসার গুড়ো এবং ক্যাটল ফিস বোনের গুড়ো।🥚 আপনার পাখি যেসব ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান পাবে এই এগফুড থেকে👉 ✅ভিটামিন A,B,C,DE,বায়োটিন, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম কার্বনেট,জিংক,ফসফরাস, ম্যাংগানিজ, সেলেনিয়াম,আয়োডিন এবং আরো অন্যন্যা অনেক খনিজ উপাদান। তাই আমাদের উচিত আমাদের ভালোবাসার পাখির সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে নিয়মিত এগফুড প্রদান করা। আর যাদের পাখি এগফুড খায়না তারা শ্রদ্ধেয় বড় ভাই Khan Ahmed Dorjoy এর এই ট্রিক্স গুলো কাজে লাগাতে পারেন।(নিচে পিক দিয়ে দেব) ভালো থাকুক সবার পাখি🐦🖤 ধন্যবাদ ❣️ Written by:Rakib Al Hasan Nahin Dream Win





এগফুড কি❓ ✴️আশা করি সবাই একটু কষ্ট করে পড়বেন,নতুনরা নিশ্চয়ই ভালো কিছু জানতে পারবেন। #এগফুড হলো বিভিন্ন দেশীয় শস্য,শাকসবজি, অবশ্যই ডিম,প্রয়োজনীয় ভিটামিন, প্রোটিন,এমাইনো এসিড ও খনিজ উপাদানের সমন্বয়ে তৈরিকৃত একটি নরম মিশ্রণ বা খাদ্য।এটি পাখিকে প্রদান করতে হয় নিউট্রশনের উন্নতমানের উৎস হিসেবে।এগফুড ২ ধরণের, ১)কমার্শিয়াল এগফুড যেটা একটু ব্যয়বহুল। ২)হোমমেড এগফুড। এগফুডের নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে এর অন্যতম প্রধান উপকরণ হলো #ডিম। আর যেখানেই ডিম আছে,সেখানেই আছে উচ্চমানের প্রোটিন এবং এমাইনো এসিড। 👉#পাখির জন্য এগফুডের প্রয়োজনীয়তা কি❓ এগফুড পাখির ৩ টি বিষয়ের ওপর বিশেষ অবদান রাখে। ১)ব্রিডিং ২)মোল্টিং ৩)স্ট্রেচ একটা পাখি যখন ব্রিডিং বা মোল্টিং- এ থাকে তখন পাখিটির প্রচুর পরিমাণে অতিরিক্ত প্রোটিন, নিউট্রিশন,এবং এমাইনো এসিডের প্রয়োজন হয়। নিয়মিত এগফুড প্রদান পাখিকে সেই প্রয়োজনীয় নিউট্রন, প্রোটিন এবং এমাইনো এসিডের জোগান দেয়।স্ট্রেচের সময় এই এগফুড পাখিকে প্রয়োজনীয় শক্তি দেয়। 👉#এতো টাকা খরচ করে পাখিকে এগফুড দিবো,এতে কি লাভ হবে ❓ ✅এগফুডে ভিটামিন A এবং ভিটামিন E থাকে।যা পাখির ইমিউনিটি সিস্টেম ডেভেলপ করে এবং পাখির পালক সুন্দর ও মসৃণ করে। ✅এগফুডে থাকে ভিটামিন D।যা পাখির পেশিগঠনে অনন্য অবদান রাখে।এছাড়া পাখিদের হাড় শক্ত করে এবং ডিম উৎপাদনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 👉#এগফুড পাখিকে কয়দিন দিবো❓ সাধারণ অবস্থায় সপ্তাহে ২-৩ দিন। কিন্তু হাড়িতে ডিম/বাচ্চা থাকলে সপ্তাহে ৪ দিন দিতে হবে। ⛔অতিরিক্ত এগফুড পাখির লুজ মোশন বা পাতলা পায়খানার কারণ হতে পারে। 👉#কি কি উপকরণ দিয়ে বানাবো❓ অবশ্যই ডিম🥚 ১)ভুট্টা🌽 ২)গম🌾 ৩)বিভিন্ন ডাল।(ছোলার ডাল,মুগ ডাল, খেসারী ডাল)🥜 ৪) বিভিন্ন ফল এবং রঙিন শাকসবজি।🍈🥭🍓🥕🥦 (⛔ফলের মধ্যে এভোকেডো দেওয়া যাবে না, এবং অন্যান্য ফলের বীজ দেওয়া যাবে না। এবং শাকসবজির মধ্যে টমেটো দেওয়া যাবে না) ৫)হার্বস🌱(নিমপাতা, সজনে পাতা,পেয়ারা পাতা,তুলসী পাতা,আদা ইত্যাদির গুড়ো)। ৬)কড লিভার অয়েল।🐠 ৭)সামান্য পরিমাণে ডিমের খোসার গুড়ো এবং ক্যাটল ফিস বোনের গুড়ো।🥚 আপনার পাখি যেসব ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান পাবে এই এগফুড থেকে👉 ✅ভিটামিন A,B,C,DE,বায়োটিন, নিয়াসিন, ক্যালসিয়াম কার্বনেট,জিংক,ফসফরাস, ম্যাংগানিজ, সেলেনিয়াম,আয়োডিন এবং আরো অন্যন্যা অনেক খনিজ উপাদান। তাই আমাদের উচিত আমাদের ভালোবাসার পাখির সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে নিয়মিত এগফুড প্রদান করা। আর যাদের পাখি এগফুড খায়না তারা শ্রদ্ধেয় বড় ভাই Khan Ahmed Dorjoy এর এই ট্রিক্স গুলো কাজে লাগাতে পারেন।(নিচে পিক দিয়ে দেব) ভালো থাকুক সবার পাখি🐦🖤 ধন্যবাদ ❣️ Written by:Rakib Al Hasan Nahin Dream Wing

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি